Akkel tar Moinar pani pratthoner oviprai nia hobu swasur barite jaia hajir hoiche. Swasur to Akkel er prostab suinai moha khappa. Chitkar koira hobu swasur bollo, oi mia ainai nijer cehara dekcho? Tomar awkat ki? Koi teka kamao? Amar miar pocket khoroch dewar khomota tomar ache? amar mae Akta gobet er sathe sara jibon katak...............ta ami kono vabei hoite dite parina..................
Akkel bollo, amio chaina apnar mae amar chaeo boro kono gobet er barite ar thakuk.Tai tare bia koira amar barite loia jaite aichi.
হাসিব আর আলিল কথা কইতেসে~
আলিল: তুমি কুন সাবান গায়ে মাখ ?
হাসিব: উবুন্টুর !
আলিল: তুমার দাঁত মাজার পেস্ট কুন কম্পানির ?
হাসিব: উবুন্টুর !
আলিল: উবুন্টু একটা ইন্টারন্যাশনাল কম্পানি ?
হাসিব: নাহ, ঐটা আমার রুমমেট! :
কাকাতুয়ার জুকস্
কদম আলি তার পোলার জন্মদিনে কাকাতুয়া গিফট দিব বইলা ঠিক করছে। পরের দিন সে পশুপাখীর দোকানে গিয়া দেখে একটা খাঁচার মধ্যে একই রকমের তিনটা কাকাতুয়া!
দোকানদাররে কদম আলী জিগাইল, "ডান দিকের কাকতুয়াডার দাম কত?"
দোকানদারে বেনসন ফুকতে ফুকতে কইল, " ২৫০০ টেকা।"
" কি ২৫০০ টেকা! " কদম আলী অবাক হইয়া চিৎপটাং! " ভালা! তয় এইডা করেডা কি?"
"এইডা আজব পক্ষী! হে মাইক্রোসফ্Jট অফিসের সব কাম করতে পারে! স্প্রেডশিটের সব কাম পারে , সব রকমের চিটিপত্রও লিখবার পারে!" দোকানদারে ভকভক কইরা ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে কয়!
হতভম্ব ভাবটা কাটাইয়া কদম আলী তারপর জিগায়, " সেকেন্ডটার দাম কত ?"
দোকানদারে নির্লীপ্তভাবে কয়,'৫০০০ টেকা! এইডা শুধু মাইক্রোসফট অফিসের কামই জানে না, এই আজব পক্ষী একটা দক্ষ কম্পিউটার প্রোগ্রামারও বটে!"
অবশেষে কদম আলী শেষ কাকাতুয়ার দামডা খুব আগ্রহ নিয়া জিগাইল!
দোকানদারে হেব্বী জোশ নিয়া কইল,"মাত্র ১০,০০টেকা!"
কাদম আলী বুইঝা পায় না একটা কাকাতুয়ার দাম কেমনে ১০,০০০ টেকা হইতে পারে, কি এমন কাম পারে যে কাকাতুয়াডার দাম এত হইব!
দোকানদার খুব সিরিয়াস হইয়া কদম আলী রে কয়, " সত্যি কথা কইতে কি, আমি নিজেও এই কাকাতুয়ারে কিচ্ছু করবার দেখি নাই!
তয়
অন্য কাকাতুয়াগুলান হেরে বস কইয়া ডাক পারে!"
কম্পিউটারের লিঙ্গ ......
এক বেডায় আগে নাবিক আছিল, হে সবসময় দেখতে জাহাজরে সবাই মাইয়া কইয়া সম্বোধন করে! তখন থেইকা হের মাথায় ঘুরপাক খাইতাসে কম্পিউটারের লিঙ্গ কি হইব! হেরে কি কইয়া বুলাইব! মাইয়া না পোলা!
তো সে উত্তর জানার লাইগা দুই দল কম্পিউটার বিশেষজ্ঞরে ডাকল! প্রথম দলে আছিল শুধু মাইয়ারা , দ্বিতীয় দলে আছিল শুধু বেডারা! দুই দলরেই জিগান হইল, কম্পিউটাররে কি বইলা সম্বোধন করা হইব পোলা না মাইয়া! তাগ যুক্তির পেছনে ৪টা কইরা কারন দেখাইতে কইল!
বিশেষজ্ঞ মাইয়া দলের প্রধান জানাইল হেগো দলের মত হইল কম্পিউটার আসলে পোলা। কারনগুলা হইল~
(১) কম্পিউটারের দৃষ্টি আকর্ষন করনের লাইগা কম্পিউটাররে টার্ন অন (Turn On) করন লাগব!
(২) কম্পিউটারে মেলা ডাটা থাকে, তয় ক্লু খুইজা পাওন যায় না!
(৩) কম্পিউটারের আসল কাম সমস্যা সমাধান করা, কিন্তু অর্ধেক সময় পরে হেরা নিজেরাই সমস্যা হইয়া যায়!
(৪) যখনই কেও একডা কম্পিউটার কিনে, তারপরেই বুঝতে পারে আর যদি কয়দিন অপেক্ষা করত তাইলে আরও ভাল মডেলের কম্পিউটার পাইত!
পোলা বিশেষজ্ঞ দল ওগ কথা শুনতাসে আর মিচকা হাসি দিতাসে। ওগ দল প্রধান জানাইল হেরা মনে করে কম্পিউটার অবশ্যই মাইয়া, কারনগুলা হইল~
(১) এক মাত্র স্রষ্টা ছাড়া কম্পিউটারের ভিতরের লজিক কেও বুঝবার পারে না!
(২) একটা পিসি আরেকটা পিসির লগে যে ভাষায় কথা কয় তা হেরা ছাড়া আর সবার মাথার উপরে দিয়া যায়!
(৩) ছুডখাড ভুলও হেরা মেমরীর মইধ্যে সেভ কইরা রাখে পরে খুইজা পাইতে!
(৪) যখনই কেও একটা কম্পিউটার কিনে দেখা যায় আজাইরা যন্ত্রপাতি কিনতে অর্ধেক টেকা শেষ!
SPCL মামার আরবি শিক্ষা !
অনেক দিন আগের কথা। যখন লোকে ১ টাকায় ৪০ মণ চাল কিনত তত আগের অবশ্য না! কাহিনী আমাদের SPCL মামারে নিয়ে। মামা গেছেন ইন্টারভিউ দিতে। তাকে ইন্টারভিউ বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রশ্ন করলেন
“ আচ্ছা SPCL সাহেব বলেন তো ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মরিয়া গেল এর ইংরেজী কি হবে?”
SPCL মামা: স্যার, ইংরেজী পারি না। আরবিটা পারি।
প্রশ্নকর্তা: তাই নাকি! তা বেশ বেশ, আরবি-টাই বলেন শুনি।
SPCL মামার জবাব: ইন্নাল্লিাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন!!!
THERE IS A GOOD OLD BARBER IN LONDON
ONE DAY A FLORIST GOES TO HIM FOR A HAIRCUT. AFTER
THE CUT, HE GOES TO PAY THE BARBER AND
THE BARBER REPLIES:"I AM SORRY. I CANNOT ACCEPT
MONEY FROM YOU. I AM DOING THE COMMUNITY SERVICE."
THE FLORIST IS HAPPY AND LEAVES THE SHOP.
NEXT MORNING WHEN THE BARBER GOES TO OPEN HIS SHOP,
THERE IS A "THANK YOU" CARD AND A DOZEN ROSES WAITING AT HIS DOOR.
POLICEMAN GOES FOR A HAIRCUT AND HE ALSO GOES TO PAY THE BARBER
AFTER THE CUT.
BUT THE BARBER REPLIES: "I AM SORRY. I CANNOT ACCEPT
MONEY FROM YOU. I AM DOING THE COMMUNITY SERVICE. THE COP IS HAPPY
AND LEAVES THE SHOP.
THE NEXT MORNING THE BARBER GOES TO OPEN HIS
SHOP, THERE IS A THANK YOU CARD AND A DOZEN DONUTS
WAITING AT HIS DOOR.
A BANGLADESHI SOFTWARE ENGINEER
GOES FOR A HAIRCUT AND
HE ALSO GOES TO PAY THE BARBER AFTER THE CUT.
BUT THE BARBER REPLIES: "I AM SORRY. I CANNOT ACCEPT
MONEY FROM YOU. I AM DOING THE COMMUNITY SERVICE. "
THE BANGLADESHI SOFTWARE ENGINEER IS HAPPY AND LEAVES.
THE NEXT MORNING WHEN THE BARBER GOES TO OPEN HIS
SHOP,GUESS WHAT HE FINDS THERE....
.
CAN YOU GUESS?
.
.
.
TYR TO
GUESSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS
??????
.
.
COME ON, THINK LIKE A
BANGLADESHI.................
.
.
A DOZEN WAITING FOR A HAIRCUT...
:bow:
চরিত্রঃ
একটি ছেলে
একটি মেয়ে
একটি ওয়েটার
স্থানঃ
একটি অভিজাত রেস্টুরেন্ট
দৃশ্যঃ
ছেলেটা আর মেয়েটা মুখোমুখি বসে আছে। দু'জনের খাওয়া শেষ। ছেলেটা অনেক্ষণ ধরে উস্jখুস করছিলো কিছু বলার জন্য। অবশেষে ছেলেটার একহাত মেয়েটির হাতকে স্পর্শ করে...
ছেলেঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি।
মেয়েঃ কি বলছ! আমি তোমাকে সবসময় বন্ধু মনে করে এসেছি...
ছেলেঃ বন্ধুকে কি ভালোবাসা যায়না?
মেয়েঃ নাহ, সরি... আমি তোমাকে ভালোবাসিনা।
ছেলেঃ (অনুনয় করে) আরেকবার ভেবে দেখনা...
মেয়েঃ কতবার বলব যে আমি তোমাকে ভালোবাসিনা... বাসিনা... বাসিনা।
ছেলেটা কিছুটা চুপসে যায়। এদিক ওদিক তাকায়। এককোনায় ওয়েটার কে দেখে হাত নাড়ে। ওয়েটারও প্রত্তুত্তোরে মাথাটা একটু নেড়ে ছেলেটার কাছে এসে দাঁড়ায়।
ছেলেঃ (ওয়েটারের দিকে তাকিয়ে) আমাদের দু'জনের দুটো আলাদা বিল হবে।
মেয়েঃ (ছেলেটাকে) য়্যাই... দাঁড়াও দাঁড়াও... আমি তোমাকে ভালোবাসি!
SOLVE করেন আশা করি মজা পাবেন
259 X ( Ur age in years) X 39 =?
Solve it
আব্বুজি, আমি ফেল করেছি!
ভূত মামার আদরের লাড়কা, আমাদের স্নেহধন্য ভাইগনা বজ্জাতের আজ পরীক্ষার ফলাফল বের হয়েছে। ফল বের হবার পর ভূত মামা ও তার ছেলে বজ্জাতের মধ্যে কথা হচ্ছে:
ভূত মামা : আব্বে ভূতের বাচ্চা এতদিন কি পড়াশোনা না করে খাড়া সোনা করেছিস! ফেল করলি কেলা?
বজ্জাত : ফেল কি আমি একা করছি নাকি আব্বুজি। আরো অনেকেই তো ডাব্বা মারছে।
ভূত মামা : আরে বজ্জাত পাশের বাড়ির আনারকলি-কে ভালো করে দেখনা বে। কি সুন্দর মাইয়া, কি সুন্দর গোল্ডেন এ+ পাইছে।
বজ্জাত : আব্বুজি, ওকে ভালো করে দেখতে দেখতেই তো ফেল করলাম!
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, জলদি কিছু একটা করেন।আজকাল কানে খুবই কম শুনছি। বুঝলেন মশাই, গিন্নির কাছে প্রেস্টিজ একেবারে যায় যায় অবস্থা।
ডাক্তারঃ কম শোনাই তো ভালো। এতে সংসারে শান্তি থাকে। যাক এখানে বিস্তারিত লিখে দিয়েছি। ভিজিটের টাকাটা দিয়ে এবার আসুন।
রোগীঃ আমার দাদার নাম হচ্ছে আবুল কাসেম মোঃ হাবীবুল্লাহ। তিনি ছিলেন এই অঞ্চলের নামকরা গায়েন।
ডাক্তারঃ উফ, এ তো দেখছি সিরিয়াস অবস্থা। আপনার দাদার নাম জানতে চাইনি। বলছিলাম ভিজিটের কথা.... ভিজিট .....ভিজিট....
রোগীঃ ও তাই বলুন। এত জোরে জোরে বলতে হবে না। কানে এখনো অত কম শুনি না। তা আপনার ভিজিট কত?
ডাক্তারঃ ৪০০ টাকা।
রোগীঃ কী বললেন, ২০০ টাকা?
ডাক্তারঃ আপনার কানে সমস্যা হলেও হুঁশ দেখছি পুরোপুরি ঠিক। শোনার সময় ঠিকই কম কম করে শোনেন। আরে ভাই,৪০০ টাকা... ৪০০টাকা...।
রোগীঃ ও ১০০ টাকা, না? আপনার ভিজিট তো দেখছি কমই আছে।
ডাক্তারঃ সর্বনাশ! এ তো কেবল নিচের দিকেই নামছে। এরপর নিরঘাত ৫০ বলবে। তারচেয়ে এখন যা বলছে তাতেই রাজি হয়ে যাই। দিন, আপনি বরং ১০০ টাকাই দিন।
রোগীঃ কী বললেন, টাকা দিতে হবে না? বাহ ডাক্তার, আপনি দেখছি অনেক মহৎ। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
ডাক্তারঃ ওরে, তোরা কে কথায় আছিস, জলদি এসে লোকটাকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যা। আমি যন্ত্রপাতি নিয়া আসছি। আজকে যদি ওর কানের অপারেশন করে ওর কান ঠিক না করছি, তবে আমার নাম ডাক্তার কদম আলী না।
A beggar meets another beggar.
A software engineer meets another software engineer.
Both of them ask the same question to each other.
What is the question ???
So, Which Platform are you Working on ???....
Q -What is the name of the brother of Kalidas who makes shoe?
Ans: Adidas.
Q - Prasad asks Kumble to bring a pepsi... Kumble
brings a bottle of pepsi but goes directly to Tendulkar. why ??
why ??
Ans: Tendulkar is an opener
Q - Who is Joe?
"Kambakth ishq" - Because "Kambakth ishq hai Joe!"
And of course, the grand final............The
Madrasi said, I want to
see the movie 'heart is umbrella'. Which movie did
he really want to see?
Dil Chhata Hai.......
Chicken story
A farmer rears twenty-five young hens and one old ¤¤¤¤. As he feels that the old ¤¤¤¤ could no longer handle his job efficiently, the farmer bought one young ¤¤¤¤ from the market.
Old ¤¤¤¤ to Young ¤¤¤¤ : "Welcome to join me, we will work together towards productivity.
Young ¤¤¤¤ : What you mean? As far as I know, you are old and should be retired.
Old ¤¤¤¤ : Young boy, there are twenty-five hens here, can't I help you with some?
Young ¤¤¤¤ : No! Not even one, all of them will be mine.
Old ¤¤¤¤ : In this case, I shall challenge you to a competition and if I win you shall allow me to have one hen and if I lose you will have all.
Young ¤¤¤¤ :
O.K. What kind of competition?
Old ¤¤¤¤: 50 meter run. From here to that tree. But due to my age, I hope you allow me to start off the first 10 meters.
Young ¤¤¤¤ : No problem ! We will compete tomorrow morning.
Confidently, the following morning, the Young ¤¤¤¤ allows the Old ¤¤¤¤ to start off and when the Old ¤¤¤¤ crosses the 10 meters mark the Young ¤¤¤¤ chases him with all his might.
Soon enough, he was behind the Old ¤¤¤¤ back in a matter of seconds.
Suddenly, Bang! ...... before he could overtake the old ¤¤¤¤, he was shot dead by the farmer, who cursed, "Hell ! This is the fifth GAY chicken I've bought this week !"
__________________
আমাদের গামা মামা মানে সাইফ মামা, সবাই তো ছিনেন,
তো এই বছরের প্রথম দিকে সাইফ মামা দেশে গিয়েছিলেন।
দেশে যাবার কিছু দিন পর উনার ইলিশ মাছ খাবার ইচ্ছা হলো।
উনি ইলিশ মাছ কিনতে বাজারে গেসেন।
বাজার থেকে বিশাল একটা ইলিশ মাছ কিনে সেটার কানশার মধ্য দিয়ে দড়ি বেধে হাটা পথে রওনা দিলেন বাড়ির দিকে।
তো মামারা আপনারা তো জানেনই এসব ক্ষেত্রে যা হয়- বড় মাছ দেখে সবাই দাম জিজ্জাসা করে। তো গামা মামার বেলাতেও তাই হলো।
যেমনঃ
: গামা মামা, ইলিশটার দাম কত?
: ও ভাই মাচটা নেচে কত?
: ও মা, এ দেহি বিশাল ইলিশ মাছ, তা দাম কী রকম?
: বড়ভাই, মাছ আনতি খরচাপাতি কেমন গেছে?
গামা মামার সারা রাস্তায় দাম বলতে বলতে পেরেশান হয়ে গেছেন। তার মেজাজ খিচিয়ে গেল। দড়িতে মাছ ঝুলিয়ে আনাই ভুল হয়েছে। সবাই মাছ দেখে মাছের দাম জিগায়। তো আমাদের চালাক গামা মামা ছিন্তা করল...বাকি পথে যাথে এই সমস্যা না হয় সেই জন্য তিনি এক বুদ্ধি করলেন।
মাছটাকে পিস পিস করে বাজারের ব্যাগে ডুকিয়ে রওনা দিলেন। রাস্তায় আক্কেল মামার সঙ্গে দেখা...
আক্কেল মামাঃ হাতে ব্যাগ, কি ব্যাপার বাজারে গিয়েছিলেন বুঝি?
গামাঃ জি বাজারের গিয়া ছিলাম।
আক্কেলঃ তা ব্যাগে কী ?
গামাঃ মাছ।
আক্কেলঃ কি মাছ?
গামাঃ ইলিশ মাছ।
আক্কেলঃ তাই নাকি, তা ইলিশটার দাম কত?
গামা মামা, রাগে ফুলে কলাগাছ হয়ে যাচ্ছেন। তো গামা মামা আক্কেল মামার পশ্নে উত্তর না দিয়ে আধিক শুকে পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন, মাছটাকে ব্যাগের মধ্যে লুকিয়ে রাখায় দেখি বড় বোকামি হয়েছে।আগে সবাই এক পশ্ন করত, আর এখন চার পশ্ন করেছে...
ঈদুল আযহা-য় সবাই বাড়ি ফিরতে ব্যস্ত। ট্রেন-বাস সবখানে প্রচন্ড ভিড়। তো শহরের এক বাস ষ্টেশনে spcl মামাকে দেখা গেল যে উনি ভিড় ঠেলে বাসে ওঠার প্রাণপণ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। এক জনের পা-এর লাথি খান তো আরেক জনের কনুই-এর গুতা থান। তবু উনি উঠবেন-ই উঠবেন। এসব দেখে পাবলিক তো গেল খেপে। বাসের ভেতরের যাত্রীরা সবাই বলল,
"খবরদার, আর একটা লোক-ও উঠবে না।"
spcl মামা বলে উঠলেন: কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
একজন যাত্রীর উত্তেজিত গলা: এ্যাহ, উঠতেই হবে! ক্যান, তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
spcl মামা-র বিনম্র জবাব: আমি কোন নবাবের পুত না মিয়াভাই, আমি এই বাসের ড্রাইভার!!
একটি ছেলে যখন একটি মেয়েকে ভালবাসার প্রস্তাব দেয় মেয়েদের ছয়টি কমন জবাব :
মেয়ে:
১ নং জবাব : না।
২ নং জবাব : আমাকে আরও একটু ভাবতে দাও ।
৩ নং জবাব : আমি তোমাকে সবসময় বন্ধুর মত দেখেছি ।
৪ নং জবাব : আমি একজনকে ভালবাসি ।
৫ নং জবাব : এখন আমাদের পড়ালেখার সময়, আমি ওসব নিয়ে ভাবছিনা ।
৬ নং জবাব : তোমার সাহসতো কম না ! তুমি জান আমার ভাই কে ?
একটি মেয়ে যখন একটি ছেলেকে ভালবাসার প্রস্তাব দেয় ছেলেদের ছয়টি কমন জবাব :
ছেলে:
১ নং জবাব : হ্যাঁ।
২ নং জবাব : হ্যাঁ।
৩ নং জবাব : হ্যাঁ।
৪ নং জবাব : হ্যাঁ।
৫ নং জবাব : হ্যাঁ।
৬ নং জবাব : হ্যাঁ।